1. admin@khoj24bd.com : admin :
  2. genuinebd.71@gmail.com : admin admin : admin admin
  3. tishibly@gmail.com : gungun gungun : gungun gungun
  4. somankhan92@gmail.com : golam mohiuddin : golam mohiuddin
  5. sakilsangdik@gmail.com : Sakil Faruki : Sakil Faruki
ঢাকায় বড় জমায়েতের প্রস্তুতি বিএনপির - www.khojbd24.com
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ০৫:১১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
তরুন ও চৌকস পুলিশ কর্মকর্তার সাহসিকতায় ছিনতাইকারী আটক কালীগঞ্জে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা রোপন কর্মসূচির উদ্বোধন আগামী নির্বাচন সম্পূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: ড. ইউনূস বাংলাদেশ প্রেসক্লাব শ্রীপুর উপজেলা শাখার ৩১সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা, সভাপতি মোঃ বাবুল মিয়া সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহাগ রানা। ক্রীড়াই শক্তি..! ক্রীড়াই বল হ্যাপি নিউ ইয়ার উপলক্ষ্যে নাইট ফুটবল ফাইনাল ম্যাচ -২০২৪। সিজন-২। স্থানঃ নরসিংদী রায়পুরা উপজেলা ঐতিহ্যবাহী শ্রীরামপুর গরু বাজার মাঠ। জাতীয় সমাজসেবা দিবস-এ ‘’ফ্রেন্ডশিপ’’ পেলো জেলা পর্যায়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘মানবকল্যাণ বিষয়ক এ্যাওয়ার্ড’ নোয়াখালীর সেনবাগে ঢিলেঢালা ভাবে জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালিত  নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ যুব ও উদ্যোক্তা সমাবেশ এবং বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত বিপুল উৎসাহে গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাইউল উদ্দিন খানের জন্মদিন পালিত। বিদায়ী বছরের আলোচনায় ছিল যেসব সংলাপ

ঢাকায় বড় জমায়েতের প্রস্তুতি বিএনপির

  • Update Time : রবিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৩
  • ২০ Time View

সরকার পতনের একদফা দাবি আদায়ে সরকারকে কোনো ছাড় দেবে না বিএনপি। দলীয় নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করতে হাইকমান্ডের বার্তা নিয়ে ইতোমধ্যে তৃণমূল সফর করছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক থেকে কর্মসূচি সফলের পাশাপাশি গ্রেফতার এড়াতে নানা দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

এছাড়া চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণার দিনও তৃণমূল নেতাকর্মীদের পাশে চায় দলটি। এজন্য আগামী ২৮ অক্টোবর ঢাকার মহাসমাবেশে বড় ধরনের জমায়েতের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। কর্মসূচি সফলে আজ দুপুরে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথসভা ডাকা হয়েছে। অতীতের মতোই এ সমাবেশ সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ হবে বলে জানিয়েছেন নেতারা।

এ থেকে লাগাতার কর্মসূচি দেওয়ার চিন্তা করছে। যার বেশিরভাগ হবে ঢাকাকেন্দ্রিক। তবে জেলা ও মহানগরে কর্মসূচি থাকবে। সরকার কঠোর হলে ঘেরাও ও অবরোধের মতো কর্মসূচি আসতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানা গেছে এসব তথ্য।

মহাসমাবেশ সফল ও পরবর্তী কর্মসূচি চূড়ান্ত করতে গুলশান কার্যালয়ে দফায় দফায় বৈঠক করছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। নেতাকর্মীদের বাধা, মামলা ও গ্রেফতার করলে তাৎক্ষণিকভাবে যাতে কেন্দ্রে তথ্য পাঠাতে পারে এজন্য একটি সেলও গঠন করেছে দলটি।

নেতারা মনে করছেন, ঢাকাকেন্দ্রিক আন্দোলন হলে সেটি নিয়ন্ত্রণে ক্ষমতাসীনরা সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগের সুযোগ পাবে। এ কারণে আন্দোলনের পরিধি তারা তৃণমূল পর্যন্ত নিতে চায়। ঢাকাকেন্দ্রিক দু-তিন রকমের কর্মসূচি থাকতে পারে। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন, সচিবালয়সহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান অভিমুখে ‘পদযাত্রা’ বা ‘ঘেরাও’ কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে।

অথবা রাজধানীর উত্তর ও দক্ষিণের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পদযাত্রার কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে। শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে সরকারের পক্ষ থেকে বাধা এলে সড়ক, নৌ ও রেলপথ অবরোধের চিন্তাও আছে বিএনপির। আবার দলটি আশঙ্কা করছে, আগামী দিনে তাদের সিনিয়র অনেক নেতা গ্রেফতার হতে পারেন।

সেক্ষেত্রে আন্দোলন কীভাবে এগোবে, তা-ও ভেবে রেখেছে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। অতীত আন্দোলনের অভিজ্ঞতা থেকে এবার ভিন্ন কৌশলে আন্দোলনের রোডম্যাপ সাজাচ্ছে হাইকমান্ড। যেখানে মধ্যম সারির নেতারা সামনে থেকে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেবেন।

গত এক মাসে ৬৪ জেলায় দায়িত্বশীল নেতাদের পাঠিয়ে দলের অবস্থান, দুর্বলতা, গ্রুপিংসহ বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছে দলটির হাইকমান্ড, যা ইতোমধ্যে সমাধান করা হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে মরণপণ লড়াইয়ের জন্য নেতাকর্মীরা প্রস্তুতি নিয়েছে। আর এটা (আন্দোলন) ক্ষমতার লড়াই না, দেশটাকে বাঁচানোর লড়াই, মানুষের মুক্তির লড়াই। এ ধরনের স্বৈরাচারী সরকার কী কী করতে পারে আমরা জানি। তাদের শেষ ভরসা হচ্ছে গ্রেফতার, সাজা। এখন শক্তি দিয়ে বাঁচার চেষ্টাই তো আমাদের একমাত্র পথ। এছাড়া তো আর কোনো উপায় নেই। কিন্তু কত লোককে তারা গ্রেফতার করবে। গ্রেফতার করেও যে তারা টিকবে, সে সুযোগ তো দেখছি না। সুতরাং এসব করেও এবার সরকারের শেষ রক্ষা হবে না।’

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ যুগান্তরকে বলেন, ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্বারের জন্য আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করে আসছি। ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশও শান্তিপূর্ণ হবে এবং ব্যাপক জনসমাগম হবে। সাধারণ জনগণও এতে অংশ নেবে। কর্মসূচিও আসতে পারে।

ইতোমধ্যে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের অনুমতি চেয়ে ডিএমপিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমাবেশের বিষয়ে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করবে। একই সঙ্গে প্রত্যাশা করব, জনগণের দাবি মেনে নিয়ে সরকার পদত্যাগ করবে এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দেবে।’ বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারক জানান, এই মুহূর্তে মূল দৃষ্টি ঢাকার মহাসমাবেশ বাস্তবায়নের দিকে। তাদের লক্ষ্য রাজধানী ঢাকায় গত ২৮ জুলাইয়ের চেয়েও বড় মহাসমাবেশ করা। সে লক্ষ্যে মহাসমাবেশের আগে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো কর্মসূচি রাখা হয়নি। লম্বা বিরতি দিয়েই মহাসমাবেশের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

তারা আরও জানান, অতীতের মতো শান্তিপূর্ণভাবে নয়াপল্টনেই মহাসমাবেশ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেতাদের বক্তব্যে মনে হয়েছে, মহাসমাবেশের স্থান নিয়ে সরকার ঝামেলা করতে পারে। দলের সিনিয়র নেতাসহ কর্মীদের গ্রেফতারও করা হতে পারে। সব ধরনের শঙ্কা মাথায় রেখেই চূড়ান্ত আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। এমনকি বিকল্প প্রস্তুতিও নেওয়া আছে।

নয় দিন কোনো কেন্দ্রীয় কর্মসূচি না রেখে ২৮ অক্টোবর সমাসমাবেশ করার বিষয়ে দায়িত্বশীল নেতারা জানান, ‘বেশ কিছু কারণ রয়েছে। নিরপেক্ষ সরকার ইস্যুতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও গণতান্ত্রিক বিশ্বসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে শেষবারের মতো একটা বার্তা দেওয়া। সরকারকে বার্তা দেওয়া হয়েছে-চাইলে তারা এ সময়ের মধ্যে প্রকাশ্যে অথবা পর্দার আড়ালে নিরপেক্ষ সরকার ইস্যুতে আলোচনা করতে পারে। আবার আন্তর্জাতিক বিশ্বকে বোঝানোর চেষ্টা চলছে যে, আমরা সব চেষ্টা করেছি; বাধ্য হয়ে চূড়ান্ত আন্দোলনের পথে হাঁটতে বাধ্য হয়েছি। এখানে আমাদের কিছু করার ছিল না।’

মহাসমাবেশসহ আগামী দিনের কর্মসূচি সফলে তৃণমূলকে হাইকমান্ডের বার্তা দিতে জেলা সফর করছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

সূত্রমতে, ঢাকার বাইরে কী ধরনের কর্মসূচি হতে পারে বা কোনো ধরনের কর্মসূচি দিয়ে আন্দোলন শুরু হবে, তা নিয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব থাকলেও এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি দলটি। তবে বিশেষ কিছু কর্মসূচি মাথায় রেখে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা জেলার সব পর্যায়ের নেতাকর্র্মীদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করছেন। আন্দোলনে কোন নেতার কী ভূমিকা থাকবে, সে ব্যাপারেও তাদের দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

এদিকে বিএনপির চূড়ান্ত ধাপের আন্দোলনের সঙ্গে কঠোর কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল নেতৃত্বাধীন ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রঐক্য। তাদের মূল লক্ষ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক আন্দোলন গড়ে তোলা। এর অংশ হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলায় ‘ছাত্র সমাবেশ’ করার পরিকল্পনা রয়েছে। যদিও দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 www.khoj24bd.com bangla News web portal.
Theme Customized By BreakingNews