1. admin@khoj24bd.com : admin :
  2. genuinebd.71@gmail.com : admin admin : admin admin
  3. tishibly@gmail.com : gungun gungun : gungun gungun
  4. somankhan92@gmail.com : golam mohiuddin : golam mohiuddin
  5. sakilsangdik@gmail.com : Sakil Faruki : Sakil Faruki
প্রাথমিকের বার্ষিক পরীক্ষা হবে ফটোকপি প্রশ্নে - www.khojbd24.com
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৪:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
দক্ষিণখানে বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ তরুন ও চৌকস পুলিশ কর্মকর্তার সাহসিকতায় ছিনতাইকারী আটক কালীগঞ্জে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা রোপন কর্মসূচির উদ্বোধন আগামী নির্বাচন সম্পূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: ড. ইউনূস বাংলাদেশ প্রেসক্লাব শ্রীপুর উপজেলা শাখার ৩১সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা, সভাপতি মোঃ বাবুল মিয়া সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহাগ রানা। ক্রীড়াই শক্তি..! ক্রীড়াই বল হ্যাপি নিউ ইয়ার উপলক্ষ্যে নাইট ফুটবল ফাইনাল ম্যাচ -২০২৪। সিজন-২। স্থানঃ নরসিংদী রায়পুরা উপজেলা ঐতিহ্যবাহী শ্রীরামপুর গরু বাজার মাঠ। জাতীয় সমাজসেবা দিবস-এ ‘’ফ্রেন্ডশিপ’’ পেলো জেলা পর্যায়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘মানবকল্যাণ বিষয়ক এ্যাওয়ার্ড’ নোয়াখালীর সেনবাগে ঢিলেঢালা ভাবে জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালিত  নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ যুব ও উদ্যোক্তা সমাবেশ এবং বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত

প্রাথমিকের বার্ষিক পরীক্ষা হবে ফটোকপি প্রশ্নে

  • Update Time : সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২
  • ৩১ Time View

দৈনিক শিক্ষা নিউজ ডেস্ক : দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ২০২২ সালের বার্ষিক পরীক্ষা আগামী ৮ ডিসেম্বর শুরু হবে। চলবে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে প্রাথমিকের ক্লাস্টার (অঞ্চল) ভিত্তিক। প্রতিটি ক্লাস্টারে প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করে তা কম্পিউটার কম্পোজ করে এরপর ফটোকপি করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করতে নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।

গতকাল রোববার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি অ্যান্ড অপারেশন) মণীষ চাকমা স্বাক্ষরিত এ আদেশে সারাদেশে উপজেলা ও থানা শিক্ষা অফিসারদের এই নির্দেশ দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, কোনো অবস্থাতেই প্রশ্নপত্র ছাপাখানায় মুদ্রণ করা যাবে না। পরীক্ষার্থীদের ৬০ নম্বরের পরীক্ষা নিতে হবে। ৬০ নম্বরের বার্ষিক পরীক্ষার সঙ্গে ক্লাস টেস্টের ৪০ নম্বর যোগ করে শিক্ষার্থীদের অগ্রগতির প্রতিবেদন তৈরি করতে হবে শিক্ষকদের। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী প্রশ্নপত্র কম্পিউটার কম্পোজ করে ফটোকপি করতে হবে। প্রশ্নপত্র ফটোকপি, উত্তরপত্রসহ (খাতা) আনুষঙ্গিক ব্যয়ের ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের আনুষঙ্গিক খাত বা স্লিপ ফান্ড থেকে করতে হবে। প্রয়োজনে আগামী বাজেট থেকে সমন্বয় করা যাবে।

পরীক্ষার জন্য অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো ফি নেওয়া যাবে না।

কোনো বিশেষ পরিস্থিতির জন্য মূল্যায়নের তারিখ ও সময়সূচি পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে থানা বা উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সিদ্ধান্তে তারিখ ও সময় পুনর্নির্ধারণ করা যাবে বলেও এই আদেশে জানানো হয়েছে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রকাশিত রুটিন অনুসারে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা এবং বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত দুই শিফটে পরীক্ষা নেওয়া হবে। প্রথম দিন ৮ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির ইংরেজি পরীক্ষা এবং বেলা সাড়ে ১১টা থেকে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ইংরেজি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

১১ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির গণিত এবং বেলা সাড়ে ১১টা থেকে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১২ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা এবং বেলা সাড়ে ১১টা থেকে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বাংলা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

১৩ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সমাজ ও বিজ্ঞান এবং ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা; বেলা সাড়ে ১১টা থেকে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

আগামী ১৮ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা এবং বেলা সাড়ে ১১টা থেকে এসব শ্রেণির চারু ও কারুকলা, সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর ১৯ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চারু ও কারুকলা, সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের এবং বেলা সাড়ে ১১টা থেকে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বিজ্ঞান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এই আদেশ সম্পর্কে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বঙ্গবন্ধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ মোহসীন কবির খান বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পরীক্ষার ফি না নেওয়ার উদ্যোগ অবশ্যই ভালো। তবে আগের বছরের স্লিপ ফান্ড দেওয়ার সময় এ বিষয়টি অবহিত করলে ভালো হতো। যেসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী সংখ্যা হাজারেরও বেশি, সেসব বিদ্যালয়ে শুধু পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফটোকপি ও পরীক্ষার কাগজ কিনতেই স্লিপ ফান্ডের অর্থের বেশি টাকা খরচ করতে হবে।

ঢাকার কেরানীগঞ্জ উপজেলার জিঞ্জিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিগার সুলতানা বলেন, যেসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী সংখ্যা বেশি, শ্রেণিকক্ষ তুলনামূলক কম; সেসব বিদ্যালয়ে একই সময়ে দুটি বা তিনটি শ্রেণির পরীক্ষা নেওয়া খুবই কঠিন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 www.khoj24bd.com bangla News web portal.
Theme Customized By BreakingNews