বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। সভাপতি, সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি ও কার্য নির্বাহী সদস্য পদে অংশ নিতে ইতোমধ্যেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন প্রার্থীরা। ফুটবলের উন্নয়নে নানা প্রতিশ্র“তি দিচ্ছেন তারা। প্রথমবার সহ-সভাপতি পদে লড়াই করছেন কে-স্পোর্টসের প্রধান নির্বাহী ফাহাদ করিম।
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হতে পারলে ফুটবলে স্পন্সরশিপ খরা কাটানো, নারীদের ফুটবল উন্নয়নে জোর দেয়ার কথা বৈশাখী টেলিভিশনকে জানিয়েছেন তিনি।
চার বছর পরপর অনুষ্ঠিত হয় ফুটবল ফেডারেশনের কার্য নির্বাহী পরিষদের নির্বাচন। নানা বিতর্কের পরও টানা চার মেয়াদে সভাপতি থাকা কাজী সালাউদ্দিন সরে দাঁড়িয়েছেন এবার। ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা’র প্রতিবেদনে আর্থিক স্বচ্ছতা না থাকায় জরিমানা দিতে হয়েছে সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাম মুর্শেদিকে। তিনিও নেই এবারের বাফুফে’র নির্বাচনে।
বাফুফের কার্য নির্বাহী পরিষদের নির্বাচন সামনে রেখে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ। অনেকেই মনোয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। সহ-সভাপতি, কার্য নির্বাহী সদস্য পদেও নতুন নতুন প্রার্থী মনোনয়নপত্র কিনছেন। এদের মধ্যে জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার ও বিগত কমিটির অনেকেই আছেন। নির্বাচনে জয়ী হতে পারলে ফুটবল নিয়ে নানা প্রতিশ্র“তির কথা শোনালেন তারা।
দীর্ঘ সময় ফুটবলের দেশি এবং আন্তর্জাতিক আসর আয়োজন করেছেন কে- স্পোর্টসের প্রধান নির্বাহী ফাহাদ করিম। বাফুফের এবারের নির্বাচনে সহ-সভাপতি হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তিনি।
এছাড়া নারীদের ফুটবলকে আরো জনপ্রিয় এবং নারী খেলোয়াড়রা যেনো আর্থিকভাবে আরো লাভবান হতে পারে সেই বিষয়ের উপর জোর দেবেন বলেও জানান ফাহাদ করিম।
আগামী ২৬শে অক্টোবর ফুটবল ফেডারেশনের কার্য নির্বাহী পরিষদের নির্বাচনে ভোট হবে।