1. admin@khoj24bd.com : admin :
  2. genuinebd.71@gmail.com : admin admin : admin admin
  3. tishibly@gmail.com : gungun gungun : gungun gungun
  4. somankhan92@gmail.com : golam mohiuddin : golam mohiuddin
  5. sakilsangdik@gmail.com : Sakil Faruki : Sakil Faruki
কে এই কামাল হাতিয়ে নিলো বিশ কোটি টাকা - www.khojbd24.com
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০১:২২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
তরুন ও চৌকস পুলিশ কর্মকর্তার সাহসিকতায় ছিনতাইকারী আটক কালীগঞ্জে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা রোপন কর্মসূচির উদ্বোধন আগামী নির্বাচন সম্পূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: ড. ইউনূস বাংলাদেশ প্রেসক্লাব শ্রীপুর উপজেলা শাখার ৩১সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা, সভাপতি মোঃ বাবুল মিয়া সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহাগ রানা। ক্রীড়াই শক্তি..! ক্রীড়াই বল হ্যাপি নিউ ইয়ার উপলক্ষ্যে নাইট ফুটবল ফাইনাল ম্যাচ -২০২৪। সিজন-২। স্থানঃ নরসিংদী রায়পুরা উপজেলা ঐতিহ্যবাহী শ্রীরামপুর গরু বাজার মাঠ। জাতীয় সমাজসেবা দিবস-এ ‘’ফ্রেন্ডশিপ’’ পেলো জেলা পর্যায়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘মানবকল্যাণ বিষয়ক এ্যাওয়ার্ড’ নোয়াখালীর সেনবাগে ঢিলেঢালা ভাবে জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালিত  নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ যুব ও উদ্যোক্তা সমাবেশ এবং বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত বিপুল উৎসাহে গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাইউল উদ্দিন খানের জন্মদিন পালিত। বিদায়ী বছরের আলোচনায় ছিল যেসব সংলাপ

কে এই কামাল হাতিয়ে নিলো বিশ কোটি টাকা

  • Update Time : শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪
  • ১৯১ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর উত্তরায় গোপালগঞ্জের নাম ভাঙ্গিয়ে এমএলএম ব্যবসা করে বিশ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে। এছাড়াও একই ব্যবসার পার্টনারকে নারী দিয়ে ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে উত্তরা পশ্চিম থানায় দিয়েছেন মামলা। এবিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ মো: হাসান মিয়া জানান,”মোঃ হারুন শেখের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে।”
অনুসন্ধানে জানা যায়, গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি উপজেলার হোগলাকান্দি হওয়ায় গোপালগঞ্জের নাম ভাঙ্গিয়ে উত্তরার এক নম্বর সেক্টরের ৭ নম্বর রোডের ১৯ নম্বর বাড়িতে দির্ঘদিন যাবত এমএলএম নামক প্রতারণা ব্যবসা করে আসছে এই কামাল হোসেন। এর আগেও আদম ব্যবসার আদলে প্রতারণা করে চার কোটি টাকা নিয়ে নিজ গ্রামে চলে যান তিনি। এঘটনায় স্থানীয় চেয়ারম্যান দ্বারা সালিশি বৈঠকে ধামাচাপা দেওয়া হয় ঘটনা।
একাধিক বিয়ে করেও রেখেছেন একাধিক গার্ল ফ্রেন্ড।সময় পেলেই প্রতারণায় উপার্জিত অর্থ ও সুন্দরী মেয়ে নিয়ে চলে যান দেশের বাইরে।কলেজ লাইফ থেকে ডিগ্রী লাভ করলেও আপাদমস্তকে একজন প্রতারক হিসেবেই খ্যাত এই কামাল হোসেন। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে অর্থ হাতিয়ে মাঝে মাঝে গা ঢাকা দিয়ে থাকেন । সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরা থেকে বিশ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ করেছে একই কোম্পানির পার্টনার আব্দুল কাদের হাওলাদার ও হারুন শেখ।
কোম্পানির মেইন তিনজন পার্টনার মিলে এগ্রো ও সুপারসপ বেইজ ব্যবসার সিদ্ধান্ত নিয়ে শুরু করলেও কিছুদিন পর নতুন করে যোগ দেয় “ব্রাইট ফিউচার হোল্ডিংস লিমিটেড’র তালিকাভুক্ত লিডার মোসাঃ ফাতেমা বেগম, মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, মোঃ রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার, মোঃ দুলাল মিয়া, শেখ জাহাঙ্গীর, আরো অনেকে, উল্লেখ্য থাকে যে, বহুল আলোচিত এমএলএম ব্যবসা ব্রাইট ফিউচার হোল্ডিংস লিমিটেডের এরা অনেকেই তালিকাভুক্ত আসামী।

এদের সহযোগিতায় জেনারেশন প্রপার্টিজ এন্ড ডেভলপার্স লিমিটেডের এমডি মোঃ কামাল হোসেন উক্ত ব্যবসাকে এমএলএম ব্যবসায় রূপান্তর করে নেন। অপর দুইজন মালিক মোঃ হারুন শেখ(ভিসি) ও মোঃ আঃ কাদের হাওলাদার (ডিএমডি)রূপান্তরিত এমএলএম ব্যবসা না করার সিদ্ধান্ত জানালে এ নিয়ে মালিকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারনে নারী দিয়ে মোঃ হরুন শেখ (ভিসি)নামের অপর মালিক, কে মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।

এমএলএম ব্যবসা করে মাত্র দশ মাসে প্রায় বিশ কোটি টাকা হাতিয়ে বিদেশে ছেলের কাছে চার কোটি টাকা পাচার করাসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে মোঃ কামাল হোসেন(এমডি’র) বিরুদ্ধে । ব্যাক্তিগত গানম্যান(বডিগার্ড),কবির বাহিনী(মাস্তান) ও একাধিক স্ত্রীর ভরণ পোষণের খরচও কোম্পানির টাকা থেকে বহন করছেন তিনি।
ব্যক্তিগত ঋণের প্রায় দেড় কোটি টাকা পরিশোধ করাসহ অর্থ আত্মসাতেরও অভিযোগ রয়েছে মোঃ কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে। শুকোম্পানির শুরুতে মোঃ হারুন শেখ ১২ শতাংশ, মোঃ আব্দুল কাদের হাওলাদার ১২ শতাংশ ও মোঃ কামাল হোসেন ২২ শতাংশ, ভবিষ্যতে চেয়ারম্যান নেওয়া হবে সেজন্য ৫%, এই মিলে মোট ৫১% শেয়ার হয়, বাকি ৪৯% শেয়ার, হোল্ডারগনের কাছে বিক্রি করা হবে বলে তিনজন মিলে আলোচনা করে নিলেও জয়েনস্টক সনদ হাতে পাওয়ার পর জানা যায় মোঃ কামাল হোসেন নিজ নামে জালিয়াতি করে ৭৬ শতাংশ লিখে নিয়েছেন। এবং ডাচ বাংলা ব্যাংকে তিনজন মালিক যৌথ অ্যাকাউন্ট করতে গিয়ে অন্য দুইজন মালিকের স্বাক্ষর জাল করে নিজেই একটি একাউন্ট করেছেন।
সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত এমএলএম কোম্পানি পরিচালনা করে অতি অল্প সময়ে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেয়ার কারনে মালিক পক্ষের মোঃ হারুন শেখ ও মোঃ আব্দুল কাদের হাওলাদার বাধা দেয় ও হিসাব জানতে চাইলে মোঃ কামাল হোসেন চড়াও হয়ে তাদেরকে কোম্পানি থেকে বের করে দেয়ার হুমকি দেয়।
এবিষয়ে বিমান বন্দর থানায় আবদুল কাদের হাওলাদার চলতি মাসের ৯ তারিখে একটা সাধারণ ডায়েরি করেন। এছাড়াও মোঃ হারুন শেখ ও মোঃ আব্দুল কাদের হাওলাদার হিউম্যান রাইট্স মনিটরিং অর্গানাইজেশন মানবাধিকার সংস্থা বরাবরে গত ৮ই ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ইং তারিখে অভিযোগ দায়ের করেন।হিউম্যান রাইট্স মনিটরিং অর্গানাইজেশনের পরিচালক তদন্ত মোহাম্মদ জিয়াউল হাসান জানান, ঘটনার তদন্ত করে জেনেছি তারা এমএলএম ব্যবসা করে। ফিমার সাথে কামালের কি সম্পর্ক তা খতিয়ে দেখা হবে।তদন্ত শেষে এই অবৈধ এমএলএম ব্যবসা বন্ধের জন্য আমরা প্রশাসনের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট চিঠি পাঠাবো।
মোঃ কামাল হোসেনের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, আমি আপনার প্রশ্নের কোন উত্তর দিব না।আপনার কাজ আপনি করেন, আমার কাজ আমাকে করতে দেন।
বিমানবন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত বলেন, কোন অভিযোগকারী থাকলে পাঠিয়েদেন । ব্যবস্থা নিচ্ছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 www.khoj24bd.com bangla News web portal.
Theme Customized By BreakingNews