1. admin@khoj24bd.com : admin :
  2. genuinebd.71@gmail.com : admin admin : admin admin
  3. tishibly@gmail.com : gungun gungun : gungun gungun
  4. somankhan92@gmail.com : golam mohiuddin : golam mohiuddin
  5. sakilsangdik@gmail.com : Sakil Faruki : Sakil Faruki
নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালসহ বিভিন্ন উপজেলার হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের খাবারের বরাদ্দ কম থাকায় চরম দুর্ভোগে রোগীরা - www.khojbd24.com
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০১:০৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
তরুন ও চৌকস পুলিশ কর্মকর্তার সাহসিকতায় ছিনতাইকারী আটক কালীগঞ্জে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে ধানের চারা রোপন কর্মসূচির উদ্বোধন আগামী নির্বাচন সম্পূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠু হবে: ড. ইউনূস বাংলাদেশ প্রেসক্লাব শ্রীপুর উপজেলা শাখার ৩১সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা, সভাপতি মোঃ বাবুল মিয়া সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহাগ রানা। ক্রীড়াই শক্তি..! ক্রীড়াই বল হ্যাপি নিউ ইয়ার উপলক্ষ্যে নাইট ফুটবল ফাইনাল ম্যাচ -২০২৪। সিজন-২। স্থানঃ নরসিংদী রায়পুরা উপজেলা ঐতিহ্যবাহী শ্রীরামপুর গরু বাজার মাঠ। জাতীয় সমাজসেবা দিবস-এ ‘’ফ্রেন্ডশিপ’’ পেলো জেলা পর্যায়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘মানবকল্যাণ বিষয়ক এ্যাওয়ার্ড’ নোয়াখালীর সেনবাগে ঢিলেঢালা ভাবে জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালিত  নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ যুব ও উদ্যোক্তা সমাবেশ এবং বর্ণাঢ্য র‌্যালী অনুষ্ঠিত বিপুল উৎসাহে গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাইউল উদ্দিন খানের জন্মদিন পালিত। বিদায়ী বছরের আলোচনায় ছিল যেসব সংলাপ

নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালসহ বিভিন্ন উপজেলার হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের খাবারের বরাদ্দ কম থাকায় চরম দুর্ভোগে রোগীরা

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪
  • ৩৩ Time View

 

 

উজ্জ্বল কুমার সরকার নওগাঁঃ

 

নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি রোগীর তুলনায় খাবারের বরাদ্দ কম থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন রোগীরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্মকর্তাদের। কর্তৃপক্ষের দাবি, হাসপাতাল ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও খাবারের বরাদ্দ এখনো ১০০ জনেরই রয়ে গেছে। ফলে যাদেরকে দেখে একটু অসহায় মনে হয় কেবল তাদেরকেই খাবার সরবরাহ করা হয়। সোমবার (১৯ আগস্ট) সরেজমিনে হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, এদিন দুপুরে রোগীদের খেতে দেওয়া হয় মাছ, ভাত এবং সবজি। হাসপাতালের দেওয়া পথ্যের তালিকা অনুযায়ী মাছের জাত এবং সবজি ঠিক থাকলেও ভাতের সঙ্গে ছিল চালের অসঙ্গতি। পথ্য তালিকা অনুযায়ী রোগীদেরকে খাওয়ানোর কথা জিরা অথবা কাটারিভোগ জাতের চালের ভাত। কিন্তু হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায় রোগীদের খাওয়ানো হচ্ছে স্বর্ণা-৫ জাতের চালের ভাত। নওগাঁ শহরের মাস্টারপাড়া এলাকার বাসিন্দা মাসুমা আক্তার। ৬৫ বছর বয়সি বৃদ্ধা মাকে চিকিৎসার জন্য সাত দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি করান।মাসুমা আক্তার জাগো নিউজকে বলেন, মাকে নিয়ে সাত দিন থেকে হাসপাতালে ভর্তি আছি। এই সাতদিনে কোনো প্রকার খাবার হাসপাতাল থেকে পাইনি। রাজশাহী বা অন্য জায়গাতেও চিকিৎসার সময় দেখেছি হাসপাতাল থেকে খবার দেয়। এই রুমে যতগুলো রোগী আছে এই কয়দিনে কেউই খাবার পাননি। আমাদের বাসা না হয় কাছে, তিনবার খাবার আনতে পারি। কিন্তু যারা দূরের, তারাতো একদম অসহায় অবস্থায় আছে।ষষ্ঠ তলার ৬০৮নং বেডে হার্টের সমস্যা নিয়ে বগুড়া জেলার আদমদিঘী উপজেলা থেকে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ৭০ বছর বয়সী সায়তুন খাতুন। তার সঙ্গে থাকা মেয়েরও একই অভিযোগ। তিনি বলেন, চারদিন যাবত মাকে নিয়ে হাসপাতালে আছি। কোনো ধরনের খাবার পাইনি। নওগাঁ সদর উপজেলার হাসাইগাড়ী ইউনিয়নের কাটখইল গ্রামের বাসিন্দা জাহিদা আক্তার ছেলে ইয়াসিন আরাফাতকে নিয়ে গত তিনদিন যাবত ভর্তি আছেন হাসপাতালে।জাহিদা আক্তার বলেন, প্রথমদিন খাবার পাইনি। এরপর থেকে পেয়েছি। সকালে ডিম, কলা আর চিড়া দিয়েছিল। গতকাল দুপুরে মাংস দিয়েছিল দুই পিস। হাসপাতালের খাবার হিসেবে ভালোই আছে।খাবার বণ্টনের দায়িত্বে থাকা আব্দুল বারি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক স্যারের নির্দেশ অনুযায়ী আমরা খাবার বিতরণ করি। কোনো ওয়ার্ডে ১৩ জন, কোনোটায় ৭ জন এইভাবে দিয়ে থাকি। কীভাবে সাতজন এবং ১৩ জন নির্ধারণ করা হয় এমন প্রশ্নের জবাবে আব্দুল বারি বলেন, ‘স্যারই আমাদেরকে তালিকা দিয়ে দেন। সে অনুযায়ী কাজ করি।’খাবার বণ্টনের দায়িত্বে থাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স সিএমটি ট্রেডার্সের সত্ত্বাধিকারী মহসিন আলী জাগো নিউজকে বলেন,‘বিশেষ দিবসে যে খাবার দেওয়া হয় সেদিন মূলত জিরা অথবা কাটারি চাল ব্যবহার করা হয়।’পথ্যের তথ্য অনুযায়ী প্রশ্ন করা হলে মহসিন চৌধুরী বলেন, আমার জানামতে আমি জিরা চালই কিনেছিলাম। অসুস্থতার কারণে অনেকদিন বাইরে থাকায় হাসপাতালে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না।সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী জাগো নিউজকে বলেন, হাসপাতালটি ২৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও এখনো বাস্তবে তা কার্যকর হয়নি। সবকিছুর বরাদ্দ এখনো ১০০ শয্যার জন্যই আসে। যার কারণে খাবারের যে বরাদ্দ সেটিও ১০০ জন রোগীর। এরপরও প্রতিদিন আমরা ১৪০ থেকে ১৫০ জন রোগীকে খাবার দিয়ে থাকি। যাদেরকে একটু অসহায় মনে হয়, তাদেরকে দেখে দেখে খাবার দেওয়া হয়।তিনি বলেন, ২৫০ শয্যার বরাদ্দ পেলে দ্রুত এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারবো। খাবার নিয়ে অভিযোগ থাকলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।নওগাঁ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 www.khoj24bd.com bangla News web portal.
Theme Customized By BreakingNews