ইনজুরিতে পড়া নাসিম শাহর পরিবর্তে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দলে জায়গা পেয়েছেন হাসান আলি। দীর্ঘ এক-দেড় বছর পর ওয়ানডে দলে ফিরলেন এ পেসার।
মোহাম্মদ আমিরকে বিশ্বকাপ স্কোয়াডে নেওয়ার জোর গুঞ্জন এবং দাবি ছিল পাকিস্তানের ক্রিকেট সমর্থকদের। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটি গুঞ্জন পর্যন্তই থেকে গেল। নাসিমের পরিবর্তে বিশ্বকাপ দলে নেওয়া হলো হাসানকে।
তবে কি আমিরের জন্য জাতীয় দলের দরজা একবারেই বন্ধ হয়ে গেল?
মোহাম্মদ আমিরকে কেন বিশ্বকাপ দলে নেওয়া হয়নি সেটির কারণ ব্যাখ্যা না করলেও জাতীয় দলে ফিরতে হলে তাকে কী ক্রাইটেরিয়া পূরণ করতে হবে, সেটি জানিয়ে দিয়েছেন প্রধান নির্বাচক।
ইনজামাম-উল হক জানিয়েছেন, এখনো দরজা খোলা রয়েছে তার জন্য। তবে আগে অবসর ভেঙে পারফর্ম করতে হবে ঘরোয়া ক্রিকেটে।
‘আমির দারুণ ক্রিকেটার। সে অবসর নিয়ে ফেলেছে। সে যদি পাকিস্তানের হয়ে খেলতে চায় তা হলে তাকে প্রথমে ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেট খেলতে হবে এবং পারফর্ম করতে হবে সেখানে। সে যদি পারফর্ম করতে পারে তা হলে অবশ্যই বিবেচনায় থাকবে। দলে ঢুকার দরজা কারও জন্য বন্ধ হয়নি’।
আমিরের পাশাপাশি বিশ্বকাপ দলে জায়গা হয়নি অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক ব্যাটার সরফরাজ আহমেদের। দ্বিতীয় উইকেটকিপার হিসেবে দলের সঙ্গে যাবেন মোহাম্মদ হারিস। যদিও হারিস আছেন রিজার্ভ দলে।
সরফরাজ, শান মাসুদ ও ইমাদ ওয়াসিমের জন্যও একই বিষয় প্রযোজ্য। তাদের জন্যও জাতীয় দলের দরজা সবসময় উন্মুক্ত থাকবে।
২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেন আমির। সেই সময় মূলত পিসিবিপ্রধান রমিজ রাজার সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়েই বিদায় জানান তিনি।
সেই সময় তিনি বলেছিলেন, রমিজ রাজা পিসিবিপ্রধানের চেয়ার থেকে সরলে তবেই তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরবেন।
Leave a Reply